দলমত নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষ এ উন্নয়নের সুবিধা ভোগ করছে। অথচ একটি মহল সুবিধা ভোগ করার পরও উন্নয়ন মানতে চান না। তারা সমালোচনায় ব্যস্ত। মিথ্যাচারে ব্যস্ত। এ মিথ্যাচারের জবাব দিতে হবে। প্রকৃত উন্নয়ন চিত্র মানুষের কাছে তুলে ধরতে হবে। এই দায়িত্ব প্রতিটি আওয়ামী লীগ কর্মীর।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থেকে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা শুরু হয়। বিপুল সংখ্যক মোটরসাইকেল ও খোলা ট্রাক নিয়ে শোভাযাত্রায় অংশ নেয় নেতাকর্মীরা। শোভাযাত্রার আয়োজন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।

কাশিয়াডাঙ্গা মোড়ে শোভাযাত্রা শুরু হয়ে দামকুড়া, শিতলাই, নওহাটা, পারিলা, হাট গোদাগাড়ী, নওহাটাসহ পবা উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিন করে খড়খড়িতে গিয়ে শেষ হয়। পবা এলাকায় সাম্প্রতিক সময়ে সবথেকে বড় এই শোভাযাত্রায় অংশগ্রহনকারীদের শুভেচ্ছা জানান গ্রামের রাস্তার পাশে দাঁড়ানো শতশত সাধারণ মানুষ। দীর্ঘ এই শোভাযাত্রাটি খড়খড়িতে পৌঁছলে আসাদুজ্জামান আসাদ ট্রাকের উপর দাঁড়িয়ে বক্তব্য রাখেন।

এসময় আসাদ বলেন, নৌকা হলো উন্নয়নের প্রতীক। এই নৌকা যাতে আবানো বিজয় লাভ করতে পারে সেজন্য আুন্নয়নের তথ্য প্রতিটি মানুষের কাছে পৌছে দেয়া আবাদের কর্তব্য। জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিটি কর্মীর দায়িত্ব হলো দুর্দন্ত গতিতে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের উন্নয়নের খবর মানুষকে জানানো । এর মাধ্যমেই সম্ভব অপপ্রচারের জবাব দেয়া। মিথ্যাচারের জবাব দেয়া।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফারুক হোসেন ডাবলু, জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রিয়া বিষয়ক সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, সদস্য শরিফুল ইসলাম, পবা উপজেলার আওয়ামী লীগের নেতা বাদল হোসেন, হুজরীপাড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোস্তফা আলী, মানিক হোসেন, মোহনপুর উপজেলার আওয়ামী লীগ নেতা এনামুল হক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব হাসান রাসেল, আফজাল হোসেন বকুল, হোসেন আলী প্রমুখ।