আশিক হোসেন বলেন, সন্ধ্যার সময় ছেলে জাহিদ কান্নাকাটি করছিল আমার স্ত্রী ডলি খাতুন তাকে বুকের দুধ পান করাতে থাকেন। এ সময় হঠাৎ দুধ গলায় আটতে যায় ছেলের। তাকে নিয়ে দ্রুত চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান আমার ছেলে আর বেঁচে নেই।
কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. জোবায়দা জামান জয়া বলেন, গলায় দুধ আটকে গেছে বলে জানায় শিশুটির পরিবারের সদস্যরা। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করা হয়। হাসপাতালে আসার আগেই শিশুটির মৃত্যু হয়েছে।
Leave a Reply